আন্দোলনের একপর্যায়ে ঢাকা জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। তাঁরা আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। পরে রাতে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদত্যাগ করেন। একজন শিক্ষক বলেন, আবুল হোসেন প্রায় ছয় বছর ধরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এই দীর্ঘ সময়েও স্থায়ী অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়নি। ফলে এখন কলেজে কোনো শৃঙ্খলা নেই। শিক্ষার মান খারাপ হয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীও কমে যাচ্ছে। এ ছাড়া শিক্ষকদের ন্যায্য অধিকার থেকেও বঞ্চিত করা হচ্ছে। অবসরে যাওয়া শিক্ষকেরাও ঠিকমতো সুবিধা পাচ্ছেন না। আরও কিছু অনিয়ম আছে। এসব কারণে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে অপসারণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।