বরগুনা জেলা প্রতিনিধিঃ জামায়াতের নেতা কবির হোসেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে ঢাকায় বসে এখন তার নিজ জন্মস্থান বামনাতে তৈরী করছেন জামায়াতের আঞ্চলিক অফিস।
বিগত দিনে জালাও পোরাও পেট্রোল বোমা মামলায় দুইবার গ্রেফতার হয়ে মতিঝিল থানায় জেলহাজতে ছিলেন এবং বাংলাদেশ পুলিশের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ২০১৯ সালে মিনিস্টার কোম্পানির সাইনবোর্ড স্থাপনা করেছেন যার কারনে মিনিস্টার কোম্পানির চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খান সহ ৫ জন কে আসামি করে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম থানায় একটি মামলা করেন।
কুমিল্লা জেলার হাইওয়ে পুলিশের একজন সাবা ইন্সপেক্টর, বর্তমানে পুলিশের জরুরী সেবা ৯৯৯ এর লোগো ব্যবহার করে মিনিস্টার কোম্পানির সাইনবোর্ড স্থাপনা করেছেন যেগুলোর কোন অনুমতি নেই ৯৯৯ এর লোগো ব্যবহার করার অনুমতি দিবেন একমাত্র পুলিশ টেলিকমের অতিরিক্ত আইজিপি মহোদয় যাহা তিনি না নিয়ে অবৈধভাবে সড়ক ও জনপদের যায়গা দখল করে সাইনবোর্ড স্থাপনা করেছেন যার কারনে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনায় বাড়ছে।
এই সকল বিষয় কবির হোসেন কে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান এগুলো মিনিস্টার কোম্পানির চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খান লাগানোর অনুমতি দিছে পারলে বা….. ছিড়েন এমন আচরণ এর কারণ এবং এসকল বিষয় সরকারের নজরে আশা দরকার মনে করে জনসার্থে আমি একজন বাংলাদেশের স্থানীয় নাগরিক হিসাবে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ এর সিদ্ধান্ত নিলাম, এই কবির তার জন্মস্থান বামনাতে দুইটি ইটের ভাটা তৈরী করছেন যাহা সম্পুর্ন ফসলি জমি নষ্ট করে এবং মানুষের কাছে থেকে টাকা প্রতারণা করে তার একাউন্টের চেক দিয়ে মানুষের কাছে থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়ে আবার সেই চেকবই হারানোর সাধারণ ডায়েরি করেন আবার সেই চেকের টাকা তুলতে গেলে একাউন্টে টাকা নেই বলে চেক রিজেক্ট করে ব্যাংক ডিজেনর করে ফেরত দেন, তখন চেকের মামলা থেকে বাছতে যাকে চেক দেন তার নামে মিথ্যা মামলা করেন যে তার কাছে থেকে জোর করে চেকবই স্বাক্ষর নিয়েছে অথচ যে তারিখ মামলায় উল্লেখ করেন তার কাছে থেকে জোর করে চেকবই স্বাক্ষর নিয়েছে তার ৪ দিন আগে চেক ডিজেনর হয়, আর এই সকল বিষয় তাকে সহযোগীতা করেন দালাল ইদ্রিস ও তার ম্যানেজার সহ স্থানীয় কিছু মাস্তান বাহিনী, এবং এলাকায় বলে বেড়াচ্ছেন তিনি জামায়াতের নেতা হলেও তাকে মিনিস্টার কোম্পানির চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খান সকল কাজের বৈধতা দিয়েছেন তাকে তাই আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে অনুরোধ করছি একজন আওয়ামীলীগের নেতা হয়ে কেন জামায়াতের নেতা কবির হোসেন কে লালন পালন করছেন তার সঠিক বিচার করার জন্য।