ইয়াছিন এর পিতা হাসান এর সাথে মুঠো ফোনে কথা বললে তিনি বলেন, আমি আমার ছেলেকে বাঁচাতে পারলাম না। তার পেটের মধ্যে বাটালি ঢুকিয়ে মোড়া দিয়ে নাড়ী ভুড়ি ঘুটে দেয় ও একটি কিডনি কেটে ফেলে। দীর্ঘ দিন তাকে চিকিৎসা শেষে ও বাঁচাতে পারলাম না। এর আগে তার পিতা মগর আলীর হত্যাকারীদের নামে মামলা দিলেও পুলিশ মাত্র দুই জনকে আটক করেছে। এর প্রধান হুকুমের আসামি জুলূ বাড়িতে ঘোরাফেরা করছে।
স্থানীয় একটি সুত্র বলেছে মগর আলী ও আরব আলী দুই ভাই। তাদের দীর্ঘদিন জমি জমা নিয়ে দ্বন্দ চললে ও তাকে সে ব্যাপারে হত্যা করা হয়নি। মগর আলী হত্যার মুল রহস্য বেনাপোল শ্রমিক ইউনিয়নের বৈধ সভাপতি থাকা কালে তাকে ওই ইউনিয়ন থেকে দুর্বৃত্তরা বোমাবাজি করে বের করে দেয়। সে সকল ষড়যন্ত্র কারীরা সু-কৌশলে তাকে হত্যা করে কারন মগর আলীর প্রতি শ্রমিকদের ছিল আস্থা ও সমর্থন।
হাসান বলেন ইয়াছিন মারা যাওয়ায় বেনাপোল পোর্ট থানায় মগর আলীর হত্যাকারিদের নামে আর একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হবে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কামাল হোসেন ভুইয়া বলেন, এ বিষয় থানায় কোন অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে মগর আলী হত্যার পলাতক আসামিদের আটক এর চেষ্টা চলছে।