দৈনিক দেশবাংলা পত্রিকায় গত ২৭শে অক্টোবর “শূন্য থেকে ধনকুবের টেক্সটাইল বাদশা, সালাহউদ্দিনের হাতে তুলে দেন আলাউদ্দিনের প্রদীপ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন বাদশা কোম্পানির মালিক পক্ষ ও হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার সালাহউদ্দিন তিনি বলেন- প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও কাল্পনিক। সংবাদে উল্লিখিত বিষয়গুলোর কোন অস্তিত্ব নেই। একটি স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনায় এ মিথ্যা সংবাদের অবতারণা করা হয়েছে শুধু আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার পাশাপাশি আমার ক্ষতি করার জন্য। বেশ কিছু মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্য তুলে ধরেন দৈনিক দেশ বাংলা পত্রিকায়। এমন ভিত্তিহীন তথ্য সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে যা আদোও সত্যি নয়।কোম্পানি অন্যের জমি নিজের নামে পর্চা রেকর্ড করেনি কিংবা অবৈধ গ্যাস সংযোগ করেনি। এসংক্রান্ত এমন কোনো প্রমাণ ওদের হাতে নেই। ওপেন চ্যালেঞ্জ। বরং আরিফুল ইসলাম জিয়া অন্যের জমি কোম্পানিতে বিক্রি করে টাকা নিয়েছে এবং এরকম আরো অন্যায় অনৈতিক দাবি কোম্পানির নিকটে করেছে। কোম্পানি তাদের এরকম অনৈতিক দাবি না মানায় সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট কথা সাজিয়ে বিগত ৩ মাস যাবত কোম্পানি এবং আমার মান সম্মান হানি করে আসছে। পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি এরই ধারাবাহিকতায় প্রচার করেছে। তাছাড়া দীর্ঘদিন যাবত সংবাদ কর্মী মোঃ মাসুদ লস্কর বিভিন্ন লোকদের মাধ্যমে আমাকে মোবাইল ফোনে ও স্হানীয় লোকদের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন কৌশলে মোটা অংকের টাকার প্রস্তাব করে আসছে। সেই সংবাদ কর্মী আমাকে হুমকি বার্তা দিয়ে বলে রেখেছেন যদি তার কথায় আমি রাজি না হয়ই তাহলে সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে আমাকে অস্তিত্ব হারা করে ছাড়বে। শুধু তা-ই নয় বেশ কিছু দিন আগে ( গত ২০-৯-২০২২ইং ) আমাকে দৈনিক দেশ বাংলা পত্রিকার সম্পাদক পরিচয় এক ব্যক্তি কল করে বিভিন্ন হয়রানী মূলক প্রশ্ন করেছে। পরে আমি এই বিষয়ে দৈনিক দেশ বাংলা পত্রিকার হেড অব নিউজের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন ঐ বিষয়ের উপর প্রয়োজনে লিখিত ভাবে তাদের অফিসে অভিযোগ করার জন্য। তাছাড়া ঐ রকম ফোন এড়িয়ে চলারও পরামর্শ দেন।
বিশেষ করে সংবাদ কর্মী মোঃ মাসুদ লস্কর অর্থ লোভী প্রতারক মিথ্যাচারের এক খলনায়ক। সে এলাকায় অহেতুক মানুষের উপর মিথ্যা মামলা দিয়ে আসছে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে যা সরজমিনে নিখুঁত তদন্ত করলে তার সততা মিলবে। শুধু এই মামলা মোকদ্দমা দিয়েই শান্ত হয়নি, সে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র উপহার দেওয়া ( নোয়াপাড়া ইউ’পির শাহপুরে আশ্রয়ন প্রকল্পের) ঘর পাওয়া অসহায় লোকজনদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নাম করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়ে। পরে এই বিষয়টি নিয়ে মাধবপুর উপজেলায় স্হানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে বেশ গুঞ্জন সৃষ্টি হয়েছে। এক পর্যায় নোয়াপাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ইলেক্ট্রিশিয়ান মোঃ কামালের মাধ্যমে কিছু টাকা ফেরত দিলেও এখনো বেশ কিছু অসহায় গরিব লোকজনের টাকা ফেরত দেয়নি সাংবাদিকতার প্রভাব দেখিয়ে।
সাংবাদিকরা হলেন জাতির বিবেক, রাষ্ট্রের চতুর্থতম স্তম্ভ। ঐ বিবেকবান ব্যক্তি যদি নিহাত অসহায় গরিবের কাছ থেকে প্রতারণা করে টাকা নিতে পারে তাহলে তার দ্বারা কি না সম্ভব।
আমার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদটিতে আনীত অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে প্রতিয়মাণ হচ্ছে। তাই এসব মিথ্যা সংবাদে কাউকে বিভ্রান্ত না হতে এবং সংবাদে আমার নাম জড়ানোর কারণে প্রকাশিত সংবাদের তিব্র নিন্দা ও জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
মোঃ সালাহউদ্দিন ও বাদশা কোম্পানির মালিক পক্ষের প্রতিনিধি