এম এ কাদেরঃ হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানাধীন ০২নং বানিয়াচং উত্তর-পশ্চিম ইউনিয়ন এর ০৭ (সাত)টি মহল্লা নিয়ে সৈদ্যেরটুলা ছান্দ গঠিত। সৈদ্যারটুলা ছান্দের আওতাধীন আবু ইউসুফ খান ওয়াকফ স্টেইট এর সম্পত্তি লক্ষীবাওর (খরতী জংলা)। উক্ত সম্পত্তি নিয়ে দু-পক্ষের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত ০৫-০৫-২০২২খ্রি. (বৃহস্পতিবার) তুমুল সংঘর্ষ হয়।
সৈদ্যারটুলা ছান্দের কমিটির সর্দার লক্ষীবাওর (খরতী জংলা) ও ছান্দের সম্পত্তি নিয়ন্ত্রণ এবং দেখা শুনা করেন। বর্তমান ছান্দ পরিচালনার সর্দার গঠিত হওয়ার পর থেকে লক্ষীবাওর (খরতী জংলা), ছান্দের সিম্পত্তি ও নেতৃত্বের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমান ও সাবেক পরিচালনা কমিটির মধ্যে বিরোধ চরম আকার ধারন করে। উক্ত বিরোধের জের ধরে গত ০৫-০৫-২০২২খ্রি. সকালে দু-পক্ষের অনুমান ৫০০/৭০০ জন লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সৈদ্যারটুলা ও মাতাপুর সাকিনে মারামারিতে লিপ্ত হয়। পরে থানা পুলিশ সংবাদ পেলে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়স্ত্রনে আনে।
৬ই মে শুক্রবার অত্র জেলার সম্মানিত পুলিশ সুপাার জনাব এস এম মুরাদ আলি মহোদয় উক্ত ঘটনার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এছাড়াও তখন জনাব জনাব পলাশ রঞ্জন দে, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বানিয়াচং সার্কেল), হবিগঞ্জ ও অফিসার ইনচার্জ, বানিয়াচং থানা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় তিনি উভয় পক্ষের লোকজনদের সাথে কথা বলেন এবং উক্ত ঘটনার পুণরাবৃত্তি না ঘটানোর আহবান জানান।