এফআইআর টিভি অনলাইন ডেস্কঃ বিএমএসএফ এর জাফর ও তার সহযোগিদের বলছি..
মিথ্যাবাদী চোর সমর্থক, বিবেক বর্জিত বেহায়ার দল, সত্য মেনে নেয়ার, অন্যায়ের প্রতিবাদ করার রক্ত আপনার দেহে বহে না। আপনিও সমাজ ও রাষ্ট্রের জঘণ্য কীট ছাড়া কিছুই নেই
১. সভাপতি, সিনিয়র সহ সভাপতি এবং অপর ৮ জন সহ সভাপতি জীবিত থাকা সত্বেও আহমেদ আবু জাফর কার অনুমতি নিয়ে ২৫ তারিখের সভা আহ্বান করলেন?
২. মোট ৯১ সদস্যের নির্বাহী কমিটি অথচ সেই সভায় মাত্র তিন জন সদস্য নিয়ে মিটিং করা যায় কি না?
৩.
এম. হাসান (যাত্রাবাড়ীর মাছ ব্যবসায়িদের আটক করে চাঁদাবাজি, এক সাংবাদিক তরুণীকে শ্লীলতাহানীর অভিযোগে অভিযুক্ত)
ক্স মাহবুব আলম (আদালতে সাজাপ্রাপ্ত ও তিনটি মাদক মামলার আসামি, দোকান কর্মচারী)
ক্স মঞ্জুর মোর্শেদ (তার হাত থেকে রক্ষা পেতে নিজের মা কর্তৃক থানায় অভিযোগ দাখিল, কমলাপুর জিআরপি, শাহজাহানপুর ও গাজীপুরের কালীগঞ্জে তিনটি মাদক মামলার আসামি)
ক্স গোলাম সারওয়ার পিন্টু (সরকার বিরোধী নাশকতা সৃষ্টি সংক্রান্ত (বাড্ডা থানায়) মামলার প্রধান আসামি, ভূয়া ম্যাজিস্ট্রেট সেজে চাঁদাবাজি মামলাসহ বিভিন্ন মামলার চিহ্নিত আসামি)
ক্স মোহাম্মদ আলী (বিদ্যুত বিভাগের কালো তালিকাভুক্ত ঠিকাদার)
ক্স বিএমএসএফ এর জাতীয় পরিষদে জহিরুল ইসলাম জহিরের নাম ব্যবহার করলেও জহির জানিয়েছেন, তিনি জাফরের কোনো সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নন, আগেও ছিলেন না
ক্স আনিস লিমন (সাংবাদিকতার নামে চাঁদাবাজিসহ ধর্ষণ মামলার আসামি)
যারা কোনদিন কোনকালে বিএমএসএফ এর সদস্যই ছিল না তারা কিভাবে নির্বাহী কমিটির বৈঠকে হাজির থাকে এবং তথাকথিত জাতীয় পরিষদের সদস্য হয়?
৪. নির্বাহী কমিটির বৈঠক ছাড়া কিভাবে কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান প্রধান পদধারী নেতাদের বহিষ্কার করা যায়?
৫. বিএমএসএফ সরকারি অনুমোদন পেয়েছে, এর নাম্বার ০৬/২০২২ এমন মিথ্যা, জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে প্রচার প্রচারণার মাধ্যমে কেনো হাজারো সদস্যের সঙ্গে প্রতারণা করা হলো?
৬. ২৫ জানুয়ারির অবৈধ মিটিংকে বাধা দেয়ার ঘটনায় হামলা ভাঙচুরের মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো কে সমর্থন দিচ্ছেন কেনো?
এসব প্রশ্ন তোলার সৎ সাহসটুকু রাখেন না, অথচ সাংবাদিকতা করেন? নীতিহীন ভুয়াবাজ আপনিও।