গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত চার সদস্যের তদন্ত কমিটি এসব নিয়োগ সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যক্তিদেরও সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে।
দিনব্যাপী সাক্ষাৎকার শেষে বিকেল সোয়া ৪টার দিকে এ তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক মুহম্মদ আলমগীর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন।
তিনি সাংবাদিকদের জানান, শিক্ষামন্ত্রণালয় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সবশেষ নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করে তদন্ত কমিটি ঘোষণা করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দপ্তরে সকাল পৌনে ১১টা থেকে বিকেল পৌনে ৪টা পর্যন্ত পাঁচ ঘণ্টা ধরে চলে এই সাক্ষাৎকার গ্রহণ। এর মধ্যে বিকেল ৩টা থেকে পৌনে ৪টা পর্যন্ত অধ্যাপক এম আবদুস সোবহানের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় ।
তদন্ত কমিটির ডাকে সদ্য উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পাওয়া উপাচার্য আনন্দ কুমার সাহা, উপ-উপাচার্য চৌধুরী মো. জাকারিয়া, রেজিস্ট্রার আবদুস সালাম, নিয়োগপত্রে স্বাক্ষরকারী সংস্থাপন শাখার উপ-রেজিস্ট্রার ইউসুফ আলী, পরিষদ শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার মামুন-অর-রশীদ, বিদায়ী উপাচার্যের জামাতা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা ইনস্টিটিউটের প্রভাষক এটিএম শাহেদ পারভেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন করে আসা প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের ‘দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকবৃন্দ’দের সাতজন এ সাক্ষাৎকার দেন।
সাক্ষাৎকার বোর্ডে তদন্ত কমিটির অন্য সদস্য ও ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক মো. আবু তাহের, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. জাকির হোসেন আখন্দ এবং সদস্যসচিব ইউজিসির পরিচালক (পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়) মোহাম্মদ জামিনুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।