গত রাতে “এসব প্রশ্নের জবাব দরকার নেই, নিজে নিজেই ভাবুন” শিরোনামে আমার একটি লেখা প্রচার হতেই সাধারণ সদস্যদের মনে ক্ষেভের সৃষ্টি হয়। তারা এসব যৌক্তিক প্রশ্ন তুলতেই বেহাল হয়ে পড়েন আহমেদ আবু জাফর। এখন তোপের মুখ থেকে বাঁচতে আজ বৃহস্পতিবার সরকারি অফিস তিন দিনের জন্য বন্ধ হওয়ার পূর্বক্ষণেই ভূয়া নাম্বার ব্যবহার করে “নিবন্ধন হয়েছে বিএমএসএফ এর” নিবন্ধন হয়ে গেছে বলে মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে দেয়। এটা পেয়েই অনেকে শোকর আলহামদুলিল্লাহ বলে বলে বিষয়টি আরো বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তর, পরিদপ্তরের ডিজিটাল প্রক্রিয়ার অনেক কিছুই যে ওই অফিসেরই কী ম্যানদের সংরক্ষণে থাকে তা হয়তো আহমেদ আবু জাফর ও তা ভূয়াবাজ সঙ্গীরা জানেনও না।
খোঁজ নিয়ে সেই কীম্যান থেকেই জানা গেল, জয়েন্ট স্টক এন্ড কোম্পানীজ থেকে বিএমএসএফ এর অনুকুলে ০৬/২০২২ নাম্বারযুক্ত কোনো সনদ প্রদান করা হয়নি।
এবার প্রচার হলো, না জয়েন্ট স্টক থেকে নয় সনদ নাকি সমাজ কল্যাণ অধিদপ্তর থেকে নেয়া হয়েছে। খবর নিয়ে নিশ্চিত করা হলো যে, সমাজ কল্যাণ দপ্তরেও বিএমএসএফ নামের কোনো অনুমোদন পাওয়ার নজির নেই। কারণ, সমাজ কল্যাণ অধিদপ্তরের অনুমোদন নাম্বারের সিরিজ এ স্টাইলে হয় না বলেই কর্মকর্তারা দাবি করেছেন।
এই অপপ্রচারটি হচ্ছে কমপ্লিট আরেকটি মিথ্যাচার। বিএমএসএফ সদস্যগণ এ মিথ্যাচারের জবাব আদায় করে তারপর সমর্থন দিন, চোখবন্ধ সমর্থন দিন…তাতে আমার কোনো আপত্তি থাকতে পারে না। আর যদি ভিত্তিহীন, মিথ্যাচার হয়, তাহলে বুঝতে হবে মফস্বল সাংবাদিকদের সঙ্গে আহমেদ আবু জাফর এখনো প্রতারণা অব্যাহত রেখেছে।
“সাইদুর রহমান রিমন “